
দূর্গা পূজার দিন যে কাজগুলো করতে হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কাজ হলো বোধন আমি জানালাম বোধন মানে জাগানো দেবীকে জাগানো। কিন্তু কেন দেবীকে জাগাতে হবে কারণ দেবী এই সময় ঘুমিয়ে থাকেন যেই সময়ে আমরা দূর্গা পূজা করি স্বী সময় দেবী এবং অন্যান্য দেবতাদের রাত্রিকাল।
দূর্গা পূজার পোস্টার পিএলপি ফাইল ডাউনলোড
আসলে সূর্য যখন খুব ভোরে উঠে অর্থাৎ এই ছয়মাস দেবতাদের দিন কিন্তু দক্ষিণাময়ের সময় দেবতাদের রাত্রিকাল। শরৎকাল দক্ষিণায়ের মধ্যে তাই এই সময় হলো দেবতাদের রাত্রিকাল দেবীকে এই অসময়ে পুজো করার জন্য প্রথমে জাগাতে হয় একেই অকাল বোধন বলে।
Durga Puja Poster Design
কালে অকালে বোধন জাগানোর জন্য কিন্তু দেবীকে অকালে বোধনের দরকার হলো কেন বা এই রকম পুজো করার জন্য কে এই রীতি তৈরি করল আসল সময় কখন কোন সময় দেবী পুজোর আসল সময় হলো শরৎকাল। বাংলা সালের যে মাস হয় জৈষ্টমাস দেবীর এই পুজোর নাম বসন্তীপুজো এই পুজোর কারণ জানলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
তাই বাসন্তীপুজোতে দেবীকে আগমন জানাতে হলে দেবীর এই অকালে ধনীর রীতি তৈরি করেছিলেন সয়ং রামচন্দ্র রাম রাবনকে তৈরি করার জন্য এই অকালে পুজোর পরামর্শ দিয়েছিলেন দেবীর অকালে স্বয়ং মা নিজেই। রামচন্দ্রকে কিভাবে খুশি করেছিলেন কেন নিজের চোখ উপরে তোলে দেবীকে উৎসর্গ করতে গিয়েছিলেন জানতে সংক্লান্ত এই পোস্টটি পড়তে পারেন।
দূর্গা পূজোর পোস্টার ডিজাইন
যদি দেবীকে অকলে জাগাতে হয় তাহলে সবচেয়ে পবিত্র হলো কৃষ্টিও নবমী কিন্তু রামচন্দ্র সেই সময় ও পেরিয়েছিল। শুক্লাশক্তিতেই দেবীর বোধন করা অশ্বিন মাসের স্রষ্টির সন্ধিতে উপমহাদেবীকে জাগ্রত করার জন্য এবং দেবী কুমারীর পদর্শন দিবেন তখন থেকেই দেবীর অকালি দূর্গা পূজার রীতিনীতি তৈরি হয়ে যায়।
আসল রামায়ণের যদিও রামের দূর্গা পুজো করার উল্লেখ নেই কালিকাপুরান বৃহত্তর রামায়ণের মর্যাদা রয়েছে। তার প্রধান কারণ যার জন্য দেবী কুমারীর ধার্য করা হয় আপনারা কুমারীর পুজো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই সংক্লান্ত এই পোস্টটি আপনাদের জন্য।
যাই হউক দেবী কেন কৃষ্ণ দিন করা হয় বেশির ভাগ পুজোর ক্ষেত্রে স্রষ্টার এবির বোধন করা হয় নবমী স্রষ্টার বোধনী কিছুটা পার্থ্যক আছে যদি সাত প্রকারের প্রচলন ছিল। তবে সবথেকে বেশি কোমপারম্প হয় স্রষ্টিতে পুনরায় আপনারা নিজেরাই কোলাচার বিস্তারিত জানতে আমি স্রষ্টিতে পরম্ব ধরে নিতে পারি।
স্রষ্টির দিন করে সন্দিতে আগমন করা হয় আমি কম্পরম্ব নিয়ে সবার কাছে আমার প্রিয় মানুষের এবং শত্রুদের ধ্বংস করুক এরপর একে একে নিচের কাজগুলো করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন সবাই। পুজোর আগে বোধন হয় দূর্গা পূজাকে আরেক ভাষায় বলা হয় পুঁজি বোধন। কিন্তু কি অকাল পুজো বা অকাল বোধন অকাল বোধন হলো হিন্দু ধর্মের পূজার অনুসারে আশ্বিন মাসে পূজার মূল কাজ শুরু হয়।
একজন বালিকা বেসে নিচে নির্ধারিত তখন দেবীর এই দেবীকে নিগ্রহত জাগ্রত করেন এই বিবরণ কিছুটা দেবী পুরান পাওয়া যায় যে দেবী দূর্গা কুমারী রূপে ঘুমন্ত অবস্থায় দর্শন প্রধান করে থাকেন। দূর্গা পূজার বিভিন্ন বোধন সম্পর্কে যারা নতুন কিছু তথ্য জানতে চান তারা এই পোস্টার মাধমে অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
দূর্গা পূজার সপ্তমী অষ্টমী এসব ধরণের কালীমন্দির সব ধরণের মানূষ এসব পূজা করে থাকে তাই আমাদের সকল পূজার নিয়ম বা সঠিক পদ্ধতি ব্যবহার করলে পূজার করতে আমাদের জন্য সহজ হয়ে যাবে।
যেকোনো দূর্গা পূজা হিন্দু ধর্মে সব থেকে বড় ধর্ম এই ধর্মের উপরে আর কোনো ধর্ম নেই ছোটো যে সব পূজা করা হয় সেই সব পূজাকে তারা হিসেবে ধরে না বছরের সব ধর্ম থেকে দূর্গা পূজা তাদের কাছে অনেক বড় পূজা এই পূজার মধ্যে তারা অনেক রকমের আনন্দ করে উৎসব করার মাধমে পালিত হয়ে থাকে।
Leave a Reply