প্রেসার লো হলে কি খাবেন এই সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা নিয়ে আমাদের আজকের এই পোস্টটি লো প্রেসার কিংবা হাই প্রেসার দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অনেকেই মনে করেন দুর্বল স্বাস্থ্য যাদের তারা মনে করে নিম্ন রক্ত চাপে ভোগে থাকেন তবে এটা শর্ত নয় ইস্তুল মানুষের ও নিম্ন রক্তচাপের লো প্রেসার থাকতে পারে।

লো প্রেসার হলে কি খাবার খাওয়া উচিত

শান্ত ভদ্র সৃষ্টলীগ রক্তচাপ নব্বই মিলিমিটার মার্কারি ও ডেস লীগ রক্তচাপ ষাট মিলিমিটার মার্কারি নিচে থেকেই নিম্ন রক্তচাপ বলা হয় লো প্রেসার এর ফলে মাথা ঘোরা ক্লান্তি অজ্ঞান হয়ে পরে যাওয়া বমি বমি ভাব বুক দ্রবর অবশ্বাদ দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া এবং স্বাবাবিক স্বাস্থ্যের শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে তাই প্রেসার কমে গেলে বাড়িতে প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

এতে তাৎক্ষণিকভাবে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। বেশ কিছু ধরণের খাবার আছে যেগুলো খেলে প্রেসার স্বাবাবিক হবে চলুন জেনে নিই কি খাবেন এই অবস্থায় সেই সব খাবারের ভূমিকা আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব যাতে করে আপনার প্রেসারের কোনো ধরণের সমস্যা হলে সাথে সাথে আপনি এই প্রেসার থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আশা করি আপনাদের যে কোনো সময় যে কোনো পরিস্থিতিতে আপনাদের কাজে লাগতে পারে।

লো প্রেসার হলে কি ফল খাওয়া উচিত

তরল খাবারঃ শরীর থেকে পানি বেরিয়ে গেলে রক্তচাপ নেমে যেতে পারে ফলে দেখা দেয় শারীরিক সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে এই সমস্যা সমাধান বা দূর করতে ফলের রস ছোপ মিষ্টি জাতীয় খাবার ও কপি খেতে হবে। এতে রক্তচাপ স্বাবাবিক হবে হরেক রয়েছে এমন খাবার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পুষ্টি উপাদান শরীরকে সুস্থ্য রাখে রক্তসল্পতার সমস্যা এড়াতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর পুষ্টির উপাদান লেবু জাতীয় ফল শাক মেডি আলু মসুরি ডাল এবং সিদ্ধ ডিম্ হলেও পুষ্টিকর খাবার ফলে রক্তচাপের লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার একটা উপায় আমরা নিয়মগুলো ব্যবহার করতে পারি। রক্তচাপের রক্তশূন্যতা কমে গেলে এগোলো তাৎক্ষণিক খেতে পারেন অনেক উপকৃত হবেন।

লো প্রেসারের ঔষধের নাম

লবন জাতীয় খাবারঃ লবন জাতীয় খাবার খাবারের লবন থাকলে রক্তচাপ স্বাভাবিক হতে সহায়তা করে কটেজ সিস্ স্মোক ফিস আচার ইত্যাদি খেতে পারেন। এছাড়া এক গ্লাস এর মধ্যে দুই চামচ চিনি এক দুই চামচ লবন মিশিয়ে রক্তচাপ বাড়বে প্রয়োজনে প্রতিদিনের খাবার লবন এর পরিমান বাড়ান দেখবেন আপনার প্রেসার লো থাকলে তা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। তাই লবন এর পরিমান আপনি যখন খাবার খাবেন তখন আপনার উচিত খাবারের মধ্যে কিছুটা লবন বাড়াতে হবে এতে করে আপনার শরীরের যে অংশে লবন অসম্পূর্ন থাকবে সেখানে গিয়ে লো প্রেসারের এই সমস্যা দ্রুত সমাধান করতে পারবে।

লো প্রেসার কত থেকে কত

ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবারঃ খাদ্য তালিকায় ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার কম থাকলেও রক্তসল্পতার আশংকা দেখা দেয় তা থেকে রক্তসল্পতা কম হয়ে যেতে পারে। সেজন্য চিকেন ডিম দই বিফ সেমন মাছ ইত্যাদি খেতে পারেন এগুলোতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ভি ১২ রয়েছে।

লো প্রেসার হলে কি কি খাওয়া উচিত নয়

তুলসী পাতা এই পাতার রস খেলে লো প্রেসারের অনেক উপকার হয় এবং এই তুলসী পাতা থেকে ভিটামিন ভি রয়েছে আমরা চাইলে সেই পাতার রস খেয়ে শরীরের রক্তসল্পতা আমরা সমাধান করতে পারি। পানি পান করার পর পনের থেকে বিষ মিনিট এই তুলসী পাতার চিবিয়ে খান অথবা তুলসী পাতার রস খেয়ে নেন।

লো প্রেশার হলে করনীয়

কিচমিচ খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং লো ব্লাড প্রেসার থেকে থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তেমনি লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে প্রতিদিন রাতে দশ থেকে বারো দিন কিচমিচ এক কাপ পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন। তখন সকাল বেলা পানি পান করার পর এই কিচমিচ চিবিয়ে খেতে পারেন এবং সাথে কিচমিচ ভেজানো পানীয় পান করুন যদি আপনার প্রেসার লো হয় থাকে তাহলে আপনি আরো বেশি কিচমিচ খেতে পারেন।