
এমন এক এক্সিডেন্ট হলো যুবক ও নাই গাড়ি ও নাই কান্নার আওয়াজ পুরো ময়দান জুড়ে আমরা যারা মুসলিম আছি কয়দিন বাঁচব এমন মৃত্য কোনোদিন নেই। এমন কোনোদিন নাই যে যুবক বাসের নিচে লাশ গাড়ির নিচে লাশ আত্মহত্যা করে প্রতিদিন অনেক যুবক ঘুমের মধ্যে মারা যাচ্ছে গাছের নিচে লাশ তুই যে কানে কানে দিয়া একটু কি তোর ভয় নাই ওরে গান শুনতে তুই ঘুমাইলিরী যুবক পায়ে ধরে আল্লাহর ভয় অন্তরে ঢুকাও জাহান্নামের ভয় ঢুকাও তওবা করো।
আল্লাহর দিনটা মন উজাড় করে কান্না করতে থাকো আল্লাহ তুমি মালিক আর সেই বদমেজাজ কবির তিনি জানতে না কখন তিনি মারা যাবেন। কবির মাটিতে পড়িয়া এই বান্দা যখন মারা গেলো তখন থাকে কেউ বাঁচাতে পারল না বদমেজাজ পেইজের এডমিন কবির এখন পরপারে একেবারে চলে গেছে আর ফিরে আসবে না।
এই কারণে খারাপ লাগতাছে যে ছোট ছেলেটা ভুল করছে ছেলেটার মেক কে দেখবে আমার ও বাবা নেই আমি বুঝি বাবা হারার কষ্ট জেল খানা থেকে বের হয়ে একটা ভিডিও আপলোড দিয়েছিল ওই ভিডিওটি দেখার পরে আমার কান্না চলে আসে। সে ও মধ্যবিত্তের পরিবারের ছেলে তার বাবা প্রায় ছয় বছর আগে মারা গেছে সংসারের কথা চিন্তা করত বলেছিল কবির তার ছোটো দুইটা ভাই বোন আছে ওদেরকে সব সময় মায়া করত।
কবির তার পেইজে সবসময় বোল্ট তার বাবা নেই তখন আমাদের অনেক কষ্ট লাগত সে কয়েকদিন আগে জেলখানা থেকে বের হয়ে এসে পেইজে লাইভ করে বলেছিল জেল খানাতে আমার শত্রুও যেন ও না যায় আমি এই দোয়া সবসময় করি। কবির সুখ দুঃখের কথা লাইভ এসে সব প্রকাশ করল কারণ সে তার নিজের চোখে দেখে এসেছে জেলখানা কি আসল সেটা ভালোভাবে সে বুঝিয়ে বলেছিল তার পেইজ থেকে সবাইকে সতর্ক করেছিল।
কবির আরেকটু ভালো কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য কবির অনেক কষ্ট করে কন্টেন্ট তৈরি করত কবির মূলত ফানি ভিডিও তৈরি করত। আমরা কবির যখন তার পেইজ থেকে কয়েকদিন আগে বাইক এক্সিডেন্ট করে হাসপাতালে ভর্তি হন তা দুইদিন পর দেখা গেলো।
কবিরের এমনও অবস্থা হয়েছে তার ব্রেইন ডেথ হয়ে গেছে বাঁচাতে অনেকে মানুষ ফেইসবুক পেইজে এসে টাকার জন্য সাহায্য চেয়েছিল যে যদি কোনো কারণের কবিরের হাসপাতালে টাকার প্রয়োজন হয় তাহলে আমরা আপনাদের টাকা দিয়ে কিছুটা হলেও সাহায্য করতে পারব।
কারণ কবির একজন সাধারণ মধ্যবিত্তের মানুষ তাদের কাছে এতো টাকা নেয় যে হাসপাতালে সম্পূর্ণ টাকা দিয়ে টাকা বাঁচাতে পারবেন। তাই অনেকে মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে কবিরের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন আসলে কবির জানত না যে তার এমন পরিস্থিতি আসবে সেটা জানত না যদি জানত তাহলে তার মা থাকে ঘর থেকে বের করে দিতো না তার মা থাকে ধরে রাখতে।
কবির আসলে খুব সহজ সরল একজন মানুষ থাকে দেখে বোঝা যায় আসলে বাৰিষা হকের মামলা পর থেকে সে অনেক বাজে কমেন্ট থেকে বা বাজে কন্টেন্ট থেকে সরে আসে। আসলে মানুষ যখন পরিবর্তন যায় তখন আসলে মানুষের জীবনে নতুন কিছু আসে কবির নিজে বলে আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্য করেন।
লাইভে এসে কবির সবার কাছে মাফ চায় এবং বলে আমি যদি কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করে থাকি তাহলে সবাই আমাকে ক্ষমা করে দিয়ে এবং বিশেষ করি বারিশা হকের বিষয় নিয়ে সে বলে আসলে সে তার ভুল বুঝতে পেরেছে সে জন্য ক্ষমা চেয়ে নিয়েছে থাকে সবাই ক্ষমা করে দিবেন এই বলে সে তার বদমেজাজ ফেইসবুক পেইজ থেকে বিদায় নিয়েছে এবং এটা ছিলো তার পেইজের শেষ ভিডিও সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।
Leave a Reply